1. jagannathpurerkhabor@gmail.com : admin :
  2. gobindo83@gmail.com : Gobindo Deb : Gobindo Deb
  3. humayon1985@gmail.com : Humayon Ahmed : Humayon Ahmed
  4. jamaluddibela1983@gmail.com : Jamal Uddin Belal : Jamal Uddin Belal
১৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২রা কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| শুক্রবার| সকাল ১১:২৪|
শিরোনাম
ছাত্র জমিয়ত জগন্নাথপুর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন জগন্নাথপুরে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষার ফলাফলে মাদরাসা এগিয়ে জগন্নাথপুরে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৭৪৮ লিটার মদ উদ্ধার: গ্রেফতার ২ জগন্নাথপুরে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা সম্পন্ন জগন্নাথপুরে দুর্গার বিদায়ে চলছে সিঁদুর খেলা, জগন্নাথপুরে আওয়ামীলীগ নেতা আছকির আলী গ্রেফতার জগন্নাথপুরে প্রবাসী মুহিত মিয়ার বাড়িতে হামলা- ভাঙচুরের মামলায় ৮জনের সাজা জগন্নাথপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে অপহরণ মামলার আসামী ডাকাত ছালিম উদ্দিন সহ গ্রেফতার-৩ জগন্নাথপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৩ মাদক ব্যবসায়ী আটক সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জামিন

জগন্নাথপুরে সহকারী শিক্ষকের জাল স্বাক্ষর করা আবেদনে মেডিকেল ছুটি দিলেন, শিক্ষা অফিসার

রিপোর্টার
  • আপডেটের সময় : রবিবার, অক্টোবর ৬, ২০২৪,
  • 18 দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টারঃ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা সহকারী শিক্ষকের জাল স্বাক্ষর করা আবেদনে মেডিকেল ছুটি দিলেন শিক্ষা অফিসার মাহবুবুর রহমান, এনিয়ে উপজেলা জুড়ে চলছে সমালোচনা। জগন্নাথপুর উপজেলা প্রাথমিক ও (টিও) মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে জাল স্বাক্ষরে মেডিকেল ছুটি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। দীর্ঘদিন বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকলেও কোনো শাস্তি হয় না, বরং ঘুষ দিলে উল্টো বোনাস হিসেবে উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়।

টিওর শাস্তির মুখে পড়ার ভয়ে এ বিষয়ে কেউ কথা বলতে চান না। শিক্ষকেরা ঘুষ লেনদেন ছাড়াও টিওর দুর্ব্যবহার, শিক্ষক হয়রানিসহ অনিয়ম-দুর্নীতির নানা অভিযোগ রয়েছে। জানা যায় উপজেলার রসুলগন্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। গত ১৬ /৯/২০২৪, কছুরকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক দিপক দাশ এর বিরুদ্ধে জগন্নাথপুর থানায় নারী শিশু নির্যাতন যৌতুক আইনে মামলা দায়ের করেন, এই মামলার প্রধান আসামী মামলার থাকার  পর থেকে পলাতক রয়েছেন। পুলিশ প্রধান আসামিকে খুঁজছে পুলিশ। সেরা মোহাম্মদ ইস্কুলে সহকারী শিক্ষক সামছুল আবেদীন আবদাল  সহকারী শিক্ষকের  জাল স্বাক্ষর করে এক মাসের ছুটি প্রধান করান। তথ্য মতে জানা যায় এই স্বাক্ষর সহকারী শিক্ষক দিপক দাশের নয়।  জাল স্বাক্ষর করে সহকারী শিক্ষক দিপক দাশ কে অবৈধ ভাবে ছুটি করানো হয়েছে। গত ১৬/৯/২৪ তারিখ একটি মামলা হয়,গত২৩ সেপ্টেম্বর সহকারী শিক্ষক দিপক দাশ মেডিকেল ছুটির জন্য আবেদন করেন। আবেদনে দেখা যায় কছুর কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছুটির জন্য সুপারিশ করেন।

খবর নিয়ে জানা যায় ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে সহকারী শিক্ষক দিপক দাশ স্কুলে নেই।তিনি পালিয়ে আছেন, এই স্কুলে সাতজন শিক্ষক কর্মরত। তবে উপস্থিত আছেন ছয়জন। সহকারী শিক্ষক কে বাচ্চাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন প্রধান শিক্ষক ইসমাইল হোসেন। ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুলে না থাকলেও প্রধান শিক্ষক উপজেলা শিক্ষা অফিসার কে লিখিতভাবে জানাননি। গত ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধান শিক্ষক মেডিকেল ছুটি আবেদনে সুপারিশ করেন।
মামলার বাদী সহকারী শিক্ষকিকা বলেন আবেদনের স্বাক্ষর দিপক দাশের নয় আমি একশতভাগ চ্যালেঞ্জ করি। প্রধান শিক্ষক তো দিপক দাশ এর স্বাক্ষর জানেন, তিনি জেনেশুনে জাল স্বাক্ষর করা আবেদনে সুপারিশ দিয়েছেন, আমি এই স্বাক্ষরের তদন্ত চাই।এবং ছুটিটি বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কছুরকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমার কাছে ছুটি চেয়েছিল। আমি সুপারিশ করেছি,। কিন্তু এর সঙ্গে মেডিকেলের কোনো কাগজপত্র পাইনি।
ছুটি নিয়েছেন এক মাসের।, কিন্তু গত ১০ সেপ্টেম্বর প্রযন্ত দিপক দাশ স্কুলে উপস্থিতি ছিলেন না,, এর পর থেকে স্কুলে আসেন না, অফিসিয়াল স্বাক্ষর ইংরেজিতে দেন,এক মাসের মেডিকেল ছুটি আবেদন টি শেরা মোহাম্মদ স্কুলের সহকারী শিক্ষক মোঃ সামছুল আবেদীন  আবদাল আবেদন টি নিয়ে আসেন, আমি সুপারিশ করি। এখন জানতে পারছি স্বাক্ষর টি দিপক দাশ এর নয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সহকারী শিক্ষক বলেন, এই উপজেলার শিক্ষা অফিসে চলছে ও অনিয়ম দুর্নীতি ও সরাসরি অর্থের বিনিময়ে অবৈধ কে বৈধ করা যায়,জাল স্বাক্ষর করে মেডিকেল ছুটি নিয়েছেন, দুঃখ জনক।এটার তদন্ত করা দরকার মনে করি।।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন আমাকে বাইপাস করে মেডিকেল ছুটি নিয়েছেন, আমি প্রধান শিক্ষকের সুপারিশের ভিত্তিতে ছুটি দেই।এখন কোজ নিয়ে দেখলাম স্বাক্ষর জাল, আমি প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক দিপকের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নিচ্ছি,  প্রধান শিক্ষক কে শোকজ করা হবে।

এ ব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহনলাল   দাশ বলেন, ‘যদি এ রকম হয়ে থাকে তাহলে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের   বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরণের আরো খবর
  • © All rights reserved © 2024
Design and developed By: Syl Service BD