1. jagannathpurerkhabor@gmail.com : admin :
  2. gobindo83@gmail.com : Gobindo Deb : Gobindo Deb
  3. humayon1985@gmail.com : Humayon Ahmed : Humayon Ahmed
  4. jamaluddibela1983@gmail.com : Jamal Uddin Belal : Jamal Uddin Belal
১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| মঙ্গলবার| রাত ১২:৫৫|
শিরোনাম
শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন উপলক্ষে কিরাত ও হামদ-নাত প্রতিযোগিতা চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নে ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যােগে সীরাতুন্নবী (সা:) মাহফিল উদযাপন সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গ্রেপ্তার জগজগন্নাথপুরে তিন দিন ধরে নিখোঁজ লুদু মিয়া জগন্নাথপুরে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বন্যার্ত পরিবারের মধ্যে অনুদান প্রদান ও মতবিনিময় সভা জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে শতাধিক বসতবাড়ি জগন্নাথপুরে ইকড়ছই মাদরাসায় দরিদ্র ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে পাঞ্জাবি ও বোরকা বিতরণ জগন্নাথপুরের রানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির মতবিনিয়ম সভা অনুষ্ঠিত জগন্নাথপুরে বকেয়া বেতন ভাতার দাবিতে বৈষম্যের শিকার কলেজ শিক্ষকদের মানববন্ধন

পহেলা সেপ্টেম্বর রানীগঞ্জ গণহত্যা দিবস পালিত

রিপোর্টার
  • আপডেটের সময় : রবিবার, সেপ্টেম্বর ১, ২০২৪,
  • 10 দেখা হয়েছে

জগন্নাথপুর খবর ডেক্সঃ
পহেলা সেপ্টেম্বর জগন্নাথপুরের রানীগঞ্জ গণহত্যা দিবস। এটি জগন্নাথপুরের দ্বিতীয় গণহত্যা। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩১ আগস্ট উপজেলার শ্রীরামসি গ্রামে আরেকটি বর্বরোচিত গণহত্যা সংঘঠিত হয়েছিল। এ দুই নৃংশস হত্যাযজ্ঞের ঘটনা আজও ভুলতে পারেননি স্থানীয়রা। প্রতিবছরেই দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়।
জানা যায়, ১৯৭১ সালের পহেলা সেপ্টেম্বর পাক হানাদার বাহিনীর স্থানীয় দোসরদের সহযোগিতায় প্রাচীনতম নৌর বন্দর হিসেবে খ্যাত কুশিয়ারা নদীর তীরে অবস্থিত রানীগঞ্জ বাজারে গণহত্যা চালায়। কুশিয়ারা নদীর স্রোতে ভেসে যায় লাশ আর লাশ। নদীর পানি রক্ত গঙ্গায় পরিণত হয়। নিরীহ মানুষজনকে হত্যার পর পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দেয় পুরো রানীগঞ্জ বাজার।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯৭১ সালের এই দিনে শান্তি কমিটি গঠনের কথা বলে স্থানীয় রাজাকাররা বাজার ব্যবসায়ী, বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা লোকজন, বড় বড় নৌকার মাঝি সহ ক্রেতা বিক্রেতাদের বাজারের একটি বড় দোকানে জমায়েত করে। সেদিন সেখানে প্রায় দুই শতাধিক মানুষকে জড়ো করে কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই সকলকে রশি দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। পরে তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হয় কুশিয়ারা নদীর তীরে। সেখানে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে পেছন দিক থেকে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করে লাশ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। ইতিহাসের বর্বর এই নারকীয় তাণ্ডবে প্রায় দেড় শতাধিক লোক শহিদ হলেও হত্যাযজ্ঞের পর ৩৪ জনের নাম পরিচয় পাওয়া যায়। অন্যদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। বর্বরোচিত এ হত্যাকাণ্ড এখনো কাঁদায় রানীগঞ্জবাসীকে।
রবিবার দুপুরে প্রশাসনের উদ্যোগে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় পাইলগাঁও রানীগঞ্জ ভূমি অফিসের সহকারী কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল, অফিস সহকারী নজরুল ইসলাম নজির, রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম আকন্দ, স্থানীয় ইউপি মেম্বার কাউছার আহমদ তালুকদার সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বৃন্দ এছাড়া প্রশাসনের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠনের উদ্যোগে শ্রদ্ধা নিবেদনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়।
এ দিকে শহিদ গাজী ফাউন্ডেশন নামে একটি সামাজিক সংগঠন ২০০৩ সাল থেকে ও রানীগঞ্জ মডেল সোসাইটি ২০১১ সাল থেকে প্রতি বছর রানীগঞ্জ গনহত্যা দিবসে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে আসছে। এবারও দিবসটি উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও শিন্নি বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শহীদ গাজী ফাউন্ডেশনের সভাপতি আবুল কাশেম আকমল ও রানীগঞ্জ মডেল সোসাইটি সভাপতি মো. আল আমীন।##

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরণের আরো খবর
  • © All rights reserved © 2024
Design and developed By: Syl Service BD