1. jagannathpurerkhabor@gmail.com : admin :
  2. gobindo83@gmail.com : Gobindo Deb : Gobindo Deb
  3. humayon1985@gmail.com : Humayon Ahmed : Humayon Ahmed
  4. jamaluddibela1983@gmail.com : Jamal Uddin Belal : Jamal Uddin Belal
১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| বৃহস্পতিবার| সকাল ৭:০২|
শিরোনাম
ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারে সেনাবাহিনী যা যা করতে পারবে পাইলগাঁও বিএন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ইসহাকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে খারাপ আচরনের অভিযোগ অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে শিক্ষা-কার্যক্রমে অচলাবস্থা জগন্নাথপুরে শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ দিরাইয়ে ছাত্রশিবিরের নবীন বরন অনুষ্ঠান সমাজে সম্মান পাওয়ার এক মাত্র রাস্তা হল জ্ঞান অর্জন ————————- এডভোকেট শিশির মনির দিরাইয়ে ছাত্রশিবিরের নবীন বরন অনুষ্ঠানে এডভোকেট শিশির মনির জগন্নাথপুরে শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন উপলক্ষে কিরাত ও হামদ-নাত প্রতিযোগিতা চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নে ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যােগে সীরাতুন্নবী (সা:) মাহফিল উদযাপন

জগন্নাথপুরে বাজারে ফলে আগুন।

রিপোর্টার
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, মার্চ ১৫, ২০২৪,
  • 27 দেখা হয়েছে

জগন্নাথপুর খবর ডেক্সঃ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর বাজার সহ শুধু বিদেশি ফলই নয়, বাজারে সব দেশি ফলের দামে আগুন লেগেছে। দামও ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে গেছে। বর্তমানে অনেকটা বিলাসী পণ্যে রূপ নিয়েছে ফলও। এর ফলে মধ্যবিত্তদের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাচ্ছে দেশিও ফল। এনিয়ে ক্রেতাসহ সাধারণ মানুষের মাঝে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। তারা বলছেন, দেশের সকল নিত্যপণ্যের দামের সাথে দেশিও ফলের দাম বাড়ছে হুহু করে। এতে অনেকেই কিনতে পারছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জগন্নাথপুর বাজারে যেসব দেশি ফল পাওয়া যাচ্ছে তার মধ্যে আছে বরই। যা বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। পেয়ারার কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকা। পেঁপের কেজি ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা। আনারসের বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। দেশিয় ফলের মধ্যে সফেদা পাওয়া যাচ্ছে জগন্নাথপুর বাজারে। তুলনামূলক ভারী এই ফলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। তরমুজ বিক্রি হচ্চে ৩০০ টাকা পিস। চাহিদার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দাম বেড়েছে বেলেরও। প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১০০ টাকা দরে। এক সপ্তাহ আগেও ১০০ টাকা ডজন ছিল সবরি কলার। রোজা উপলক্ষে ডজন প্রতি এই কলার দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। ডজন প্রতি ১৫ টাকা বেড়েছে সাগর কলার দামও। খেজুর ৩শত থেকে সর্বোচ্চ ১২শত টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য ফলের দামও বেড়েছে কয়েক গুণ।
গতকাল বৃহস্পতিবার জগন্নাথপুর বাজার,
এলাকা ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে আরও জানাগেছে, এক সপ্তাহ আগেও ১৮০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া কমলা রোজার আগের দিন থেকেই বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি দরে। মানভেদে এই কমলা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা দরেও। রোজার আগে আপেল বিক্রি হতো ১৮০ থেকে ২৫০ টাকায়। রোজার প্রথম দিন থেকে তা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রি হওয়ার নিয়ম থাকলেও তা বিক্রি হচ্ছে কেজি হিসেবে। প্রতি কেজির দাম ৮০ টাকা। সে হিসাবে ছোট আকারের একেকটি তরমুজের দাম ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। বেড়েছে ডাবের দামও। আকারভেদে প্রতিটি ডাব বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পিস হিসেবে। জগন্নাথপুর বাজারে রয়েছে বড় ফলের আড়দ আল্লাহর দান এখান থেকে অনেক ছোট ছোট ব্যবসায়ী পাইকারি ফলন নেন। একাই জাবেলা।
ফলের দোকান গুলোর কয়েকজন বিক্রেতা বলেন, মোকামে দাম যেহারে দাম বাড়ছে তাতে ব্যবসা করা দায় হয়ে পড়েছে। আমরা খুচরা ক্রেতা। মোকামে দাম বাড়লে আমাদের কাছেও বাড়ে। সবখানেই সিন্ডিকেট বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে জগনাথপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল বশিরুল ইসলাম বলেন আমাদের মোবাইল কোট অব্যাহত রয়েছে। শুনেছি আমরা অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেব।।।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরণের আরো খবর
  • © All rights reserved © 2024
Design and developed By: Syl Service BD